ছেলে বাবার কাছে টাকা চেয়ে চিঠি লিখল–
শ্রদ্ধেয় বাপ, পড়ার বড় চাপ। পকেটে নাই টাকা, কেমনে থাকি ঢাকা। টাকা দরকার তাই, ইতি তোমার কানাই।
বাবা তার ছেলের উত্তরে চিঠি লিখল–
যাদু কানাই, সত্যি কথা জানাই। পকেট এখন ফাঁকা, কেমনে পাঠাই টাকা। টাকার বড় অভাব, ইতি তোমার বাপ।
একদিন ৫ম শ্রেণির এক ছাত্র প্রথমদিন পরীক্ষা দেয়ার আগে সব পড়া ভালোভাবে পড়ে ও লিখে গেল। ছাত্রীটি পরীক্ষা দিয়ে বাসায় ফেরার পর মায়ের সঙ্গে কথোপকথন-
মা : তোমার পরীক্ষা কেমন হয়েছে? সব কমন পড়েছে তো।
ছাত্র : না মা, ভালো পরীক্ষা দিতে পারিনি, কিন্তু খাতায় অনেক কিছু লিখেছি।
মা : যাই হোক, এবার জীবনে প্রথম খাতায় কিছু লিখেছিস, পাস নম্বর তো উঠবেই, তাই না।
ছাত্র : না মা।
মা : কেন? তুই না বলেছিস অনেক কিছু লিখেছিস?
ছাত্র : হ্যাঁ, লেখাগুলো ঠিক হয়েছে কিনা তা দেখার জন্য খাতাটি বাসায় নিয়ে এসেছি। আগামীকাল শিক্ষকের কাছে খাতা জমা দিয়ে দেব!
Jugantor
এক বন্ধু ট্রাকের সঙ্গে ধাক্কা খেয়ে কোনোমতে জীবন রক্ষা করে সুস্থ হয়ে উঠার পর এক বন্ধুর সঙ্গে দেখা। বন্ধু বলল, ‘দোস্ত, চল রাস্তা থেকে ঘুরে আসি।’
‘না দোস্ত, আমি বাইরে যাব না, সমস্যা আছে।’
‘কেন? কী সমস্যা?’
‘ওই ট্রাকের পেছনে লেখা ছিল, ধন্যবাদ! আবার দেখা হবে!’
Jugantor
হাসান : বাবলু, তোর গরম লাগলে তুই কী করিস?
বাবলু : কী আবার করব! এসির পাশে গিয়ে বসে পড়ি।
হাসান : তাতেও যদি তোর গরম না কমে?
বাবলু : তখন এসি অন করি।
Jugantor
দুই জন বন্ধুর কথোপকথন–
১ম বন্ধু: জানিস আমার এ বছরের সিলেবাস পুরো কমপ্লিট।
২য় বন্ধু: কী বলিস!! বই কালকে আর তোর সিলেবাস আজকেই কমপ্লিট।
১ম বন্ধু: আরে ধুর বোকা, আমি তো সিলেবাস প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়েছি।
ক্রেতা : আরে ভাই, এটা কী তালা দিয়েছেন, সারা দুনিয়ার চাবি ঢুকালেই খুলে যায়! এমনকি সেফটিপিন ঢুকালেও খোলে!
বিক্রেতা : তাহলে ভাই এই তালাটা নেন, আর সমস্যা হবে না।
ক্রেতা : এটা ভালো তো?
বিক্রেতা : ভালো মানে? এই তালা একবার মারলে এটার নিজের চাবি দিয়াও খোলা যায় না!
স্যার: মাটি ভেদ করে যা ওঠে তাই উদ্ভিদ। সুমন, তুমি কি বুঝেছো উদ্ভিদ কাকে বলে।
সুমন: জি স্যার।
স্যার: একটি উদাহরণ দাও।
সুমন: যেমন কেঁচো।
১ম বন্ধু: এতো জ্বরের মধ্যে লেখাপড়ার দরকার কী ?
২য় বন্ধু: ডাক্তার আমাকে বলেছে কাল আমার ব্লাড টেস্ট হবে। ব্লাড নিয়ে একটু লেখাপড়া না করলে কাল পাস করবো কিভাবে?
পরিদর্শক: আচ্ছা চীনের প্রাচীর কে ভেঙেছে ?
ছাত্র: আমি ভাঙিনি স্যার।
পরিদর্শক: কী যা তা বলছ, পাশের জন বলো দেখি।
ছাত্র: স্যার আমি গত কদিন স্কুলেই আসিনি।
পরিদর্শক: ব্যাপার কি হেডমাস্টার সাহেব!! আপনার ছাত্ররা এসব কি বলছে।
হেডমাস্টার: স্যার খুব ভালো ছেলে। ওরা এটা ভাঙতেই পারে না।
Eita amar school e sotti ghotse.
Erokom,
Sonar tory ke lekhese ekjon bolse Ami likhi ni sir
হাসান : বাবলু, তোর গরম লাগলে তুই কী করিস?
বাবলু : কী আবার করব! এসির পাশে গিয়ে বসে পড়ি।
হাসান : তাতেও যদি তোর গরম না কমে?
বাবলু : তখন এসি অন করি।
Source–>PROTTASHA book (Ideal school and college)
ছেলে (বাবার কাছে)–> গাড়ির চাবি দাও, কলেজে যাব,
একটা অনুষ্ঠান আছে।
বাবা–>গাড়ি🚙 কেন লাগবে?
ছেলে–>আমি যদি ১০ লাখ টাকার গাড়িতে যাই তাহলে আমার সম্মান বাড়বে।
বাবা–>এই নাও ১০ টাকা, ৩০ লাখ টাকার বাসে🚌 গেলে আরো মান বাড়বে।
: আমার ক্ষমতা থাকলে ঐ লোককে বিশ্ব স্বাস্থ্য উন্নয়নের জন্যে নোবেল পুরস্কার দিতা!
: কেন? সে এমন কী করেছে?
: আমাদের এলাকায় সে এতই ‘অজনপ্রিয়’ যে তাকে দেখলেই লোকে এক ছুট দেয় এবং দুই মাইলের আগে থামে না। আর জানো তো, প্রতিদিন দুই মাইল দৌড়ানো স্বাস্থ্যের জন্যে কত উপকারী।
শিক্ষক: গ্রামার কাকে বলে?
ছাত্র: যে লোক গ্রামে থাকে তাকেই বলে গ্রামার। লোকটি যদি বাঙালি হয় তবে তাকে বলে বাংলা গ্রামার আর যদি সে ইংরেজ হয় তবে তাকে বলে ইংরেজি গ্রামার।
রাস্তায় ছিনতাইকারীর কবলে পড়লেন এক ভদ্রলোক।
ছিনতাইকারী: এই যা টাকাপয়সা আছে সব দিয়ে দাও।
ভদ্রলোক: কী, তুমি আমার কাছে টাকা চাচ্ছো? তুমি জানো আমি দেশের একজন মন্ত্রী।
ছিনতাইকারী: সেক্ষেত্রে তুমি আমার টাকা ফেরত দাও।
:তুমি বলতে চাও যে তুমি সাত দিন উপোস ছিলে বলে
বাধ্য হয়ে ঐ খাবারের দোকানে চুরি করেছো?
: জি জনাব।
: আশ্চর্য! তা হলে তুমি খাবার না নিয়ে দোকানের ক্যাশ ভাঙলে কেন?
: পরের দোকানে খাবার খেয়ে পয়সা দেবো না এমন ছোটলোক আমি নই জনাব।
